ই-কমার্স ব্যবসা কতটুকু লাভজনক ? বা ভবিষ্যৎ কি ই-কমার্স বিজনেসের?
🎯 আমরা আমাদের পণ্য যেমন ফিজিক্যালি ডিসপ্লে করার মাধ্যমে বিজনেস করতে পারি তেমনি ভারচুয়ালি স্টোর তৈরি করার মাধ্যমে বিজনেস করতে পারি।
🎯 প্রযুক্তির কল্যাণে আমাদের জীবন এখন অনেক সহজ হয়ে গিয়েছে। আমরা এখন অনেক বেশি অনলাইন নির্ভর হয়ে গেছি। আমাদের প্রতিদিনের পণ্য চাল,ডাল,পোশাক, মেডিসিন থেকে শুরু করে সব ধরণের পণ্য অনলাইনে সেল হচ্ছে। তাই আপনি যদি আপনার বিজনেস টিকিয়ে রাখতে চান এবং প্রতিযোগিতায় এগিয়ে থাকতে চান তবে অনলাইন স্টোর এর কোন বিকল্প নেই।
🎯 বর্তমান সময়ে অনলাইন ব্যবসা খুবই জনপ্রিয়,তাই বর্তমানে অনেক অনলাইন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। প্রযুক্তির উন্নয়নের সাথে সাথে যেমন সবকিছু সহজ হয়ে যাচ্ছে,তেমন প্রতিযোগিতাও বাড়ছে। তাই প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের পরিচিতি বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন ভাবে মার্কেটিং করে থাকে। নিজের বিজনেসের ব্যপারে কাস্টমারকে এক ধাপ বেশি বিশ্বস্ত করা যায় যদি বিজনেসের জন্য একাটি ওয়েবসাইট থাকে।
🎯 একটা সময় ছিল যে যখন বিশ্বের বিভিন্ন বড় বড় কোম্পানি তাদের ওয়েবসাইট তৈরি করতো কিন্তু প্রযুক্তির ছোঁয়ায় এখন মুদি দোকান থেকে শুরু করে ছোট ছোট অনলাইন শপ সবাই চায় তাদের একটা ওয়েবসাইট থাকুক এবং সেই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে তাদের পণ্যের গুনগত মান এবং সেবা সমূহ মানুষকে জানানোর মাধ্যমে তাদের প্রতিষ্ঠানের গ্রহণ যোগ্যতা বাড়িয়ে তাদের পণ্য বা সেবা বিক্রি হোক।
বিশ্বের সকল দেশে এখন ই কমার্স ব্যবসা ব্যাপক হারে জনপ্রিয়। এটা এখন অনেক বড় ইন্ডাস্ট্রি তে পরিণত হয়ে গেছে। সবাই এখন অনলাইন এর মাধ্যমে কিনা বেচা করছে। শুধু বিক্রেতারাই নন ক্রেতারাও খুব উপভোগ করছে এই সেবা। কারণ তারা ঘরে বসেই অনলাইনে কিনা কাটা করছে। এখন এমন এক সময় এসে গেছে , আর আগের যুগের মতো বাজারে গিয়ে পণ্য কিনে আনতে হবে না আপনাকে। ঘরে বসে কয়েক ক্লিক এ কিনতে পারবেন প্রায় সবকিছু অনলাইনে। ক্যাশঅন ডেলিভারিতে পেয়ে যাবেন ঘরে বসেই যে কোন পণ্য।
মূলকথা হলো বিজনেসে সেল বাড়ানো, কাস্টমারের অনলাইনে ট্রাস্ট বাড়ানো বা নিজের বিজনেস টিকিয়ে রাখতে হলেও অনলাইনে নিয়ে আসতে হবে বিজনেসকে এবং অনলাইন প্রেজেন্স এর অন্যতম প্রধান মাধ্যম হলো একটি মানসম্মত ওয়েবসাইট।